উদ্দেশ্য ও সুযোগঃ
ফ্যাক্টরির সকল কর্মীগণ যেন কার্যকর ভাবে তাদের কাজ সম্পাদন করতে পারে এই জন্য প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা সনাক্ত করে প্রশিক্ষণ প্রদান নিশ্চিত করার জন্য এই প্রসিডিউর প্রণয়ন করেছে। যারফলে- প্রতিষ্ঠানের সকল কর্মীর দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে গুণগত মান সম্পন্ন পণ্য উৎপাদন নিশ্চিত হবে এবং ক্রেতাদের কাছে প্রতিষ্ঠানের কাজের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে।
দায়বদ্ধতাঃ
এই প্রসিডিউর পরিকল্লপনা, বাস্তবায়ন ও বজায় রাখার জন্য যথাক্রমে দায়বদ্ধ থাকবেনঃ প্রত্যেক সেকশনের ব্যবস্থাপকগণ ও কোয়ালিটি, এইচ.আর এবং কমপ্লায়েন্স বিভাগ।
কর্মপদ্ধতিঃ
- সকল প্রকার প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয়তা ও বিষয়বস্তু ঠিক করে নিতে হবে।
- প্রত্যেক সেকশনের প্রধানগণ প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা সনাক্ত করে অংশগ্রহন কারীদের তালিকা তৈরি করে এইচ.আর এবং কমপ্লায়েন্স প্রতিনিধিদের অবহিত করবেন।
- প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তার উপর ভিত্তি করে এইচ.আর এবং কমপ্লায়েন্স প্রতিনিধিগন সেকশন প্রধানদের সাথে পর্যালোচনা করে প্রশিক্ষণের পরিকল্পনা প্রস্তুত করবেন এবং মাসিক ট্রেইনিং সিজনে সেই সকল ট্রেইনিং তালিকাভুক্ত করবেন।
- প্রয়োজনীয়তা উপর ভিত্তি করে বাহ্যিক কোর্স-এর ব্যবস্থা গ্রহন করা (উদাহরনস্বরূপঃ নতুন মেশিন ক্রয় করার পর)।
- আভ্যন্তরীণ প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবস্থাপনা প্রতিনিধি কর্তৃক কোয়ালিটি ডিপার্টমেন্ট থেকে প্রশিক্ষক মনোনীত করবেন এবং বাইরের কোর্স এর ক্ষেত্রে ব্যবস্থাপনা প্রতিনিধি কোন নাম করা সংস্থায় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করবেন।
- প্রতিটি কাজের দক্ষতা ও যোগ্যতা বার্ষিক ভিত্তিতে মূল্যায়ন করতে হবে, এতে করে গ্যাপ সমূহ সনাক্ত করণের মাধ্যমে প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা নির্নয় করা যাবে।
- যখন কোন নতুন কর্মী প্রতিষ্ঠানে যোগদান করে তখন সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রধান, এইচ.আর এবং কমপ্লায়েন্স প্রতিনিধিগণ- কর্মীর দায়িত্বের উপর ভিত্তি করে একটি ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম-এর ব্যবস্থা করবেন।
- ব্যবস্থাপনা প্রতিনিধি সকল ট্রেইনিং এবং প্রোগ্রাম-এর অনুমোদন দিবেন, এবং সকল ট্রেইনিং এবং প্রোগ্রামের বিবরণ প্রশিক্ষণ রেকর্ড ফর্ম-এ রেকর্ড করতে হবে।
- প্রত্যেক কর্মীর প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হওয়ার পর প্রশিক্ষণের রেকর্ড রাখতে হবে এবং তার ব্যক্তিগত ফাইলে তা সংরক্ষন করতে হবে।
0 Comments